সংগঠনের পরিকল্পিত কার্যক্রম বাস্তবায়নে সক্রিয় ভূমিকা পালন করা। প্রয়োজনীয় কাজে সমন্বয় সাধন করা এবং দায়িত্ব ভাগাভাগি করা। সংগঠনের আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে নজরদারি করা।
বাজেট প্রস্তুত করা এবং তহবিল সংগ্রহে সাহায্য করা। সংগঠনের গঠনতন্ত্র, নিয়মাবলী এবং নীতিমালা মেনে চলা।
সদস্যদের মধ্যে শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং সঠিক দিকনির্দেশনা প্রদান। সংগঠনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সভা, সেমিনার বা অনুষ্ঠানে প্রতিনিধিত্ব করা।

সংগঠনের কার্যক্রমে অগ্রগতি বা প্রতিবন্ধকতার বিষয়ে প্রতিবেদন তৈরি এবং তা উপস্থাপন করা।
সাধারণ সভায় বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ করা।
সদস্যদের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করা।
সংগঠনের অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক বিষয়গুলোতে সমন্বয় সাধন করা।
সকল কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করা এবং সহযোগিতা করা।
সংগঠনের জন্য নতুন আইডিয়া এবং উদ্দ্যেগ গ্রহণে উৎসাহ প্রদান।
এটি একটি সাধারণ গাইডলাইন, নিদিষ্ট সংগঠন বা সংগঠনের দায়িত্ব ও ভূমিকা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে।

সভার তারিখ, সময় ও স্থান নির্ধারণ।

এজেন্ডা প্রস্তুত এবং আলোচনার বিষয়বস্তু ঠিক করা।

সভায় শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং সবার মতামত শোনা।

ভোটাভুটির মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহন নিশ্চিত করা।

সংগঠনের দৃষ্টিভঙ্গি এবং লক্ষ্য নির্ধারণে ভূমিকা রাখা।

সদস্যদের নির্দেশনা দেয়া এবং সহায়তা করা।

কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ।

প্রতিষ্ঠানের পক্ষে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করা।

সংগঠনের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে ভূমিকা পালন।

সংগঠনের বিভিন্ন বিভাগের মধ্যে সমন্বয় সাধন।
সদস্যদের মধ্যে যোগাযোগ ও সহযোগিতা বৃদ্ধি করা।
সদস্যদের উৎসাহিত করা এবং তাদের কার্যক্রম মূল্যায়ন করা।
নতুন উদ্যোগ ও সৃজনশীল চিন্তার প্রতি সমর্থন দেওয়া।
যেকোন সমস্যা বা চ্যালেঞ্জ সমাধানের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া।
সংগঠনের স্বার্থ রক্ষায় দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহন।
সংগঠনের আর্থিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ।

সংগঠনের আর্থিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ।

সভাপতি অনুপস্থিত থাকলে বা কোন কারণে দায়িত্ব পালন করতে না পারলে সহ-সভাপতি সভাপতির ভূমিকা পালন করেন।

সভাপতির কাজগুলো সহজতর করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেন।

সংগঠনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য পূরণের জন্য কৌশলগত পরিকল্পনা এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে অংশ নেন।

কার্যক্রম ও প্রকল্পসমূহ তদারকি করেন।

সভাপতি অনুপস্থিত থাকলে সভার সভাপতিত্ব করেন।

সভার কার্যক্রম সুষ্ঠভাবে পরিচালিত করতে সহযোগিতা করেন।

সংগঠনের সদস্যদের মধ্যে সমন্বয় সাধন করেন এবং তাদের প্রয়োজনে পরামর্শ দেন।

সংগঠনের নীতি ও আদর্শ অনুসারে সদস্যদের পরিচালিত করেন।

সভাপতি না থাকলে, বিভিন্ন অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত অনুষ্ঠানে সংগঠনের প্রতিনিধিত্ব করেন।

সংগঠনে কোন সমস্যা বা বিরোধ দেখা দিলে সমাধানের জন্য সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন।

কার্যক্রমের প্রতিবেদন প্রস্তুত করা বা তার তদারকি করা।

সংগঠনের উন্নয়নের বিষয়ে সদস্যদের অবহিত করা।

সহ-সভাপতির ভূমিকা মূলত সভাপতিকে সমর্থন করা এবং তার অভাব পূরণ করার জন্য সংগঠনের স্বার্থে কার্যকর ভূমিকা পালন করা।

সংগঠনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অনুযায়ী কার্যক্রম পরিচালনা করা।

সদস্যদের মধ্যে সমন্বয় বজায় রাখা।

সংগঠনের নিয়ম-কানুন ও সিদ্বান্ত কার্যকর করা।

সাধারণ সভা, কার্যনির্বাহী সভা বা বিশেষ সভার আয়োজন করা।

সভার এজেন্ডা প্রস্তুত করা এবং কার্যপ্রণালী পরিচালনা করা।

সংগঠনের বিভিন্ন কাজের প্রতিবেদন প্রস্তুত করা।

গুরুত্বপূর্ণ নথি এবং ডকুমেন্ট সংরক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণ করা।

সংগঠনের কার্যক্রম সুষ্ঠভাবে পরিচালনার জন্য নেতৃত্ব দেয়া।

প্রয়োজন হলে অন্য সদস্যদের নির্দেশনা প্রদান।

উপদেষ্টা ও অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করা।

সংগঠনের বার্তা প্রচার এবং সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ করা।

অর্থ সংক্রান্ত কার্যক্রমের তত্ত্বাবধান করা এবং বাজেট প্রস্তুতিতে অংশগ্রহণ করা।

তহবিল সংগ্রহ এবং ব্যয়ের দিকনির্দেশনা দেয়া।

প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে সংগঠনের প্রতিনিধিত্ব করা।

গণমাধ্যম বা অন্যান্য বাহ্যিক যোগাযোগে সংগঠনের পক্ষে কথা বলা।

সদস্যদের মধ্যে মতবিরোধ বা সমস্যার সমাধানে ভূমিকা রাখা।

সংগঠনের স্বার্থে সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং তা বাস্তবায়ন করা।

সাধারণ সম্পাদকের ভূমিকা সংগঠনের ধরণ ও প্রেক্ষাপট অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে, তবে তার মূল দায়িত্ব হলো সংগঠনকে সঠিক পথে পরিচালিত করা।

সাধারন সম্পাদকের কাজে সহযোগিতা করা।

মিটিং এবং কার্যক্রম পরিচালনায় সহায়ক ভূমিকাপালন করা।

সংগঠনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে কার্যক্রম পরিচালনা করা।

মিটিংয়ের কার্যবিবরনী তৈরি করা এবং তা সংরক্ষন করা।

বার্ষিক বা নির্ধারিত সময়ের জন্য রিপোর্ট তৈরি করা।

সদস্যদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করা।

সংগঠনের কার্যক্রম সম্পর্কে সদস্য ও সংশিষ্টদের অবহিত করা।

অন্যান্য কমিটি বা বিভাগ গুলোর সাথে সমন্বয় করা। ইভেন্ট এবং কার্যক্রম পরিকল্পনাঃ

সংগঠনের ইভেন্ট এবং কার্যক্রমগুলোর পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে সহায়তা করা।

দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া এবং সেগুলোরসুষ্ঠু তত্ত্বাবধান করা।

বিভিন্ন নীতি এবং সিদ্ধান্ত গ্রহন প্রক্রিয়ায় মতামত প্রদান করা।

সাধারণ সম্বপাদকের নির্দেশনায় গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা।

সংগঠনের ইমেজ এবং কার্যক্রম সম্পার্কে সদস্যদের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানো।

মিডিয়া এবং অন্যান সংস্থার সাথে সম্পর্ক রক্ষা করা।

সাধারন সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তাঁর দায়িত্ব পালন করা।

সংগঠনের স্বার্থ রক্ষা ও সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য উদ্যোগ নেওয়া।

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের কাজ সংগঠনের কার্যক্রমকে মসৃন এবং ফলপ্রসূ করার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন।